আজ 2012 এর শেষ লগ্নে দাঁড়িয়ে গোটা পৃথিবী; আসছে নতুন বছর 2013; অস্তিত্ব সংকটের মুখোমুখি ভারত। এক অপার সম্ভাবনা জাগিয়ে তোলা বিশ্বের সর্ববৃহৎ গনতান্ত্রিক রাষ্ট্রটি আরো একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রের তালিকায় নাম লেখাবে, এই কি আমাদের শেষ পরিনিতি...? 200 বছর সুলতানি, 300 বছর মুঘল, 200 বছর ইংরেজদের কাছে গোলামি থাকাকালীন অজস্র প্রাণের বিনিময়ে প্রাপ্ত স্বাধীনতা... সেটাও কি বিফলে যাবে? যেটা যেকোন ভারতীয়র কাছেই কঠিন চিন্তার বিষয়। আসলে আবেগ দিয়ে স্মৃতি চারণ করা যায়, কিন্তু স্মৃতিকে রক্ষা করা তো যায় না। কারণ ভারতীয়দের আবেগ বড্ড বেশি!
আমাদের বিগত ২০১০ সাল থেকে একের পর এক সমস্যা, ঘাটতি, রাজনৈতিক অস্থিরতা, দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও অগণিত অনিয়ম; যার ফলে উন্নয়নের নিম্নমুখি ভারত। দেশের আনাচে কানাচে অনেক অনিয়ম-বিশৃঙ্খলা। এরকম অনেক ইস্যুতেই আজ আমাদের নজর দেওয়া প্রয়োজন। ভারতের অর্থনীতি থেকে সামরিক কাঠামো সবই নিম্নমুখি, কিন্তু প্রতিবেশী রাষ্ট্র চিন, যে প্রতিনিয়ত ভারত তথা গোটা বিশ্বকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ছে। ফলে শুরু হয়েছে ঘাঁটির লড়াই। যাকে এশিয়ার ঠাণ্ডা লড়াই বলা যেতে পারে।
রাষ্ট্র একটা বৃহৎ সংসারের মত। এখানে নিত্য দিনের চাহিদার পাশাপাশি আপনাকে আপনার ঘরও মজবুত করতে হবে। আর এই বিশ্বে তা করতে হলে এখন ট্যাঙ্ক, বারুদ, পারমাণবিক প্রযুক্তি, জাহাজ, বিমানের সাথে সাথে পজিশেনও ঠিক করতে হবে। আর এখানে বলা ভালো কিছু জিনিস, যেমন সামরিক বাহিনী, বিদেশনীতি, সামরিক বাহিনীর পরিক্ষাঠামো বা সরঞ্জাম, আমদানি, রপতানি ইত্যাদি বিষয়ে প্রতিবেশি রাষ্ট্রগুলোর নীতি ও সম্পর্ক এর উপর নির্ভরশীল।
ইউরোপ-আমেরিকা-সাবেক সোভিয়েত থেকে ধীরে ধীরে সরে এসে এশিয়া কিভাবে এই আন্তর্জাতিক ঘাঁটির লড়াই-এর ময়দান হয়ে উঠছে সে বিষয়ে কয়েকটি কথা তুলে ধরবো।
আমাদের বিগত ২০১০ সাল থেকে একের পর এক সমস্যা, ঘাটতি, রাজনৈতিক অস্থিরতা, দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও অগণিত অনিয়ম; যার ফলে উন্নয়নের নিম্নমুখি ভারত। দেশের আনাচে কানাচে অনেক অনিয়ম-বিশৃঙ্খলা। এরকম অনেক ইস্যুতেই আজ আমাদের নজর দেওয়া প্রয়োজন। ভারতের অর্থনীতি থেকে সামরিক কাঠামো সবই নিম্নমুখি, কিন্তু প্রতিবেশী রাষ্ট্র চিন, যে প্রতিনিয়ত ভারত তথা গোটা বিশ্বকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ছে। ফলে শুরু হয়েছে ঘাঁটির লড়াই। যাকে এশিয়ার ঠাণ্ডা লড়াই বলা যেতে পারে।
রাষ্ট্র একটা বৃহৎ সংসারের মত। এখানে নিত্য দিনের চাহিদার পাশাপাশি আপনাকে আপনার ঘরও মজবুত করতে হবে। আর এই বিশ্বে তা করতে হলে এখন ট্যাঙ্ক, বারুদ, পারমাণবিক প্রযুক্তি, জাহাজ, বিমানের সাথে সাথে পজিশেনও ঠিক করতে হবে। আর এখানে বলা ভালো কিছু জিনিস, যেমন সামরিক বাহিনী, বিদেশনীতি, সামরিক বাহিনীর পরিক্ষাঠামো বা সরঞ্জাম, আমদানি, রপতানি ইত্যাদি বিষয়ে প্রতিবেশি রাষ্ট্রগুলোর নীতি ও সম্পর্ক এর উপর নির্ভরশীল।
ইউরোপ-আমেরিকা-সাবেক সোভিয়েত থেকে ধীরে ধীরে সরে এসে এশিয়া কিভাবে এই আন্তর্জাতিক ঘাঁটির লড়াই-এর ময়দান হয়ে উঠছে সে বিষয়ে কয়েকটি কথা তুলে ধরবো।