লিখিত সংবিধান- ভারত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, সুইজারল্যান্ড।
অলিখিত সংবিধান- ব্রিটেন; ব্রিটেনের সংবিধান অলিখিত হলেও 1215 সালের মহাসনদ(The Great charter of 1215) , 1689 সালের অধিকার বিল(The Bill of Rights of 1689), 1911 ও 1949 সালের পার্লামেন্ট আইন (Parliamentary Acts of 1911 & 1949) প্রভৃতি ব্রিটিশ সংবিধানের লিখিত অংশ হিসাবে গণ্য হয়।
সুপরিবর্তননীয়- আইনসভার সংখ্যাগরিষ্ঠের ভোটে সংবিধান সংশোধন করতে পারে। যেমন- ব্রিটেন, নিউজিল্যান্ড।
দুষপরিবর্তননীয়- কোন অংশ পরিবর্তনের জন্য বিশেষ পদ্ধতি (Special Procedure) অনুসরণ করা হয়। যেমন- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন সংবিধান 4 March 1789 সালে কার্যকর হয়। মূল সংবিধানে 7 টি ধারা ছিল। প্রায় 4000 শব্দের মধ্যে লিখিত এই সংবিধান। 1971 সালে 10 বার সংবিধান সংশোধিত হয়। আর মোট সংশোধিত হয়েছে 27 বার।
ভারতীয় সংবিধান
1773 থেকে 1858 পর্যন্ত ভারত ছিল কোম্পানির শাসনের অধীনে এবং 1858 থেকে 1947 পর্যন্ত ব্রিটিশ রাজ শাসনের অধীনে। ব্রিটিশ ভারতে যে সমস্ত আইন রচিত হয়েছিল সেই আইনগুলিকে ভারতীয় সংবিধানের পটভূমি হিসাবে ধরা যেতে পারে।
প্রথমিক পর্বে খসড়া কমিটি সংবিধানের 315টি ধারা 13টি তফশিল যুক্ত করেছিল। যদিও চূড়ান্ত পর্যায়ে অর্থাৎ 1949 এর 26শে নভেম্বর গণপরিষদ কর্তৃক ভারতের মূল সংবিধানে একটি প্রস্তাবনা (Preamble) ছাড়াও 395টি ধারা, বহু উপধারা এবং 8টি তফশীল রাখে। 2015 সালের মার্চ মাস পর্যন্ত মোট 98বার সংবিধান সংশোধিত হয়েছে। এবং তফশীলের সংখ্যা 12তে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে ভারতীয় সংবিধানে কার্যত প্রায় 460টি ধারা, বহু উপধারা এবং 12টি তফশীল রয়েছে।
প্রথমিক পর্বে খসড়া কমিটি সংবিধানের 315টি ধারা 13টি তফশিল যুক্ত করেছিল। যদিও চূড়ান্ত পর্যায়ে অর্থাৎ 1949 এর 26শে নভেম্বর গণপরিষদ কর্তৃক ভারতের মূল সংবিধানে একটি প্রস্তাবনা (Preamble) ছাড়াও 395টি ধারা, বহু উপধারা এবং 8টি তফশীল রাখে। 2015 সালের মার্চ মাস পর্যন্ত মোট 98বার সংবিধান সংশোধিত হয়েছে। এবং তফশীলের সংখ্যা 12তে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে ভারতীয় সংবিধানে কার্যত প্রায় 460টি ধারা, বহু উপধারা এবং 12টি তফশীল রয়েছে।
ভারতীয় সংবিধানের বিকাশ
The Company Rule(1773-1858)-
তৎকালীন সময়ে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ভারতের তিনটি কেন্দ্র কলকাতা, বোম্বাই ও মাদ্রাজ থেকে পরিচালিত হত। এই কেন্দ্র গুলিকে প্রেসিডেন্সি বলা হত। তিনটি প্রেসিডেন্সিতে তিনটি স্থানীয় সভা (Local Council) ছিল। স্থানীয় সভাগুলি কোম্পানির পরিচালকবর্গের নির্দেশে পরিচালিত হত।
1765
20 February:- ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি দেওয়ানি লাভ করে। বাংলায় কোম্পানির দেওয়ানি লাভের (দ্বৈত শাসন ব্যবস্থার মাধ্যমে) ফলে কোম্পানি রাজস্ব আদায় ও দেওয়ানি সংক্রান্ত মামলার বিচারের ভার পায়। অন্যদিকে দেওয়ানি লাভের পূর্বে বাংলার নবাব নজমউদ্দৌলার সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে নবাব কোম্পানির মনোনীত নায়েব- দেওয়ান এর হাতে তাঁর সকল নিজামতি অর্থাৎ প্রশাসনিক ও সামরিক ক্ষমতা সমর্পণ করে কোম্পানির বৃত্তিভোগীতে পরিণত হন। শাসনব্যবস্থা নবাবের নামে পরিচালিত হলেও নাজিম ও দেওয়ান উভয়ের ক্ষমতার অধিকারী কোম্পানিই বাংলার প্রকৃত শাসকে পরিণত হয়। মহম্মদ রেজা খাঁ ও সিতাব রায় এর উপর যথাক্রমে বাংলা ও বিহারের নিজামত ও দেওয়ানি বিভাগের সকল দায়িত্ব অর্পণ করে।
1773
Regulating Act,1773 (রেগুলেটিং আইন)- ওয়ারেন হেস্টিংসের শাসনকালে(1772-85) ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী লর্ড নর্থের উদ্যোগে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে রেগুলেটিং অ্যাক্ট (নিয়ন্ত্রণ আইন) নামে এক আইন পাশ হয়।
প্রথম ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ক্ষমতা কার্যকারী হয়। বাংলার গভর্নর, গভর্নর জেনারেল পদে উন্নীত হয়। বাংলার প্রথম গভর্নর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংস There was also a provision that Company should invest Rs. 1 Lakh every year on the education of Indians.
প্রথম ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ক্ষমতা কার্যকারী হয়। বাংলার গভর্নর, গভর্নর জেনারেল পদে উন্নীত হয়। বাংলার প্রথম গভর্নর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংস There was also a provision that Company should invest Rs. 1 Lakh every year on the education of Indians.
1784
Pitt’s India Act, 1784- ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ছোট পিট (Younger Pitt) যে আইন প্রণয়ন করেন তা পিটের ভারত শাসন (Pitt’s India Act) আইন নামে পরিচিত। এই আইন অনুযায়ী, গভর্নর জেনারেল পরিষদ সংখ্যা চার থেকে কমিয়ে তিনজন করা হয়। জরুরি প্রয়োজন মনে করলে গভর্নর জেনারেল তাঁর পরিষদের মতামত কে অগ্রাহ্য করতে পারে। দেশীয় রাজাদের সঙ্গে সম্পর্ক, যুদ্ধ ঘোষণা বা শান্তি স্থাপন, রাজস্ব ও সেনাবাহিনীর ব্যবহার সম্পর্কে স্থানীয় সভা দুটির উপর সপার্ষদ গভর্নর জেনারেলের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ স্থাপিত হয়।
1813
Charter Act, 1813 (চার্টার আইন)
1. [**ended the monopoly of the East India Company in trade with china and trade in tea with India was kept intact. Thus, trade with India for all commodities except Tea was thrown open to all British subjects. ভারতের সাথে চা-বাণিজ্য এবং চিনের সাথে বহিঃবাণিজ্য ছাড়া ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির একচেটিয়া ব্যবসা বন্ধ হয়ে যায়।]
2. *Permission to Christian Missionaries- The act also granted permission to the persons who wished to go to India for promoting moral and religious improvements. (Christian Missionaries)
3. There was also a provision that Company should invest Rs. 1 Lakh every year on the education of Indians.
2. *Permission to Christian Missionaries- The act also granted permission to the persons who wished to go to India for promoting moral and religious improvements. (Christian Missionaries)
3. There was also a provision that Company should invest Rs. 1 Lakh every year on the education of Indians.
1833
Charter Act, 1833 (চার্টার আইন) or, Saint Helena Act 1833
1. It made the Governor-General of Bengal as the Governor-General of India and his council as the Indian Council. Lord William Bentick was the first Governor-General of India.
2. The Act centralized British rule in India.
3. Created Government of India, with authority over all of British India.
4. **East India Co. lost its monopoly of tea trade and china trade.
5. The Indian Civil Services was founded.
1. It made the Governor-General of Bengal as the Governor-General of India and his council as the Indian Council. Lord William Bentick was the first Governor-General of India.
2. The Act centralized British rule in India.
3. Created Government of India, with authority over all of British India.
4. **East India Co. lost its monopoly of tea trade and china trade.
5. The Indian Civil Services was founded.
1853
Charter Act, 1853 (চার্টার আইন)
1. Charter Act of 1853 reduced the number of Directors of the Company from 24 to 18. Out of these 18, six were to be appointed by the crown (12:6).
2. Provided for appointment of a separate Governor for the Presidency of Bengal, distinct (সহজে চিহ্নিত) from the Governor General. However, the court of Directors and the Board of Control were authorized to appoint a lieutenant governor (গভর্নর নিয়োগের পূর্বে একজন লেফটেন্যান্ট গভর্নর নিযুক্ত করার অনুমতি), till the appointment of a Governor was made. Please note that the Lieutenant governor was appointed in 1854, but no Governor was appointed for Bengal till 1912.
3. This act also empowered the Court of Directors either to constitute a new Presidency (In lines of Presidency of Madras or Bombay) or appoint a Lieutenant Governor. No new presidency was constituted but in 1859, a new Lieutenant governor was appointed for Punjab.
2. Provided for appointment of a separate Governor for the Presidency of Bengal, distinct (সহজে চিহ্নিত) from the Governor General. However, the court of Directors and the Board of Control were authorized to appoint a lieutenant governor (গভর্নর নিয়োগের পূর্বে একজন লেফটেন্যান্ট গভর্নর নিযুক্ত করার অনুমতি), till the appointment of a Governor was made. Please note that the Lieutenant governor was appointed in 1854, but no Governor was appointed for Bengal till 1912.
3. This act also empowered the Court of Directors either to constitute a new Presidency (In lines of Presidency of Madras or Bombay) or appoint a Lieutenant Governor. No new presidency was constituted but in 1859, a new Lieutenant governor was appointed for Punjab.
The Crown Rule-(1858-1947)
1858
Government of India Act, 1858 (ভারত শাসন আইন), Act for good Government of India
This significant Act was enacted in the wake of the Revolt of 1857- also known as the First War of Independence or the ‘Sepoy Mutiny’. The East India Company transferred the powers of government, territories and revenues to the British.
1. It changed the designation of the Governor General of India to Viceroy of India. Lord Canning thus became the first Viceroy of India.
2. It ended the system of double government by abolishing the Board of Control and Court of Directors.
3. Established a 15-member Council of India to assist the Secretary of state for India. The Council was the advisory body. The secretary of state as made the chairman of council.
4. It created a new office, Secretory of State for India (একজন ভারত সচিব পদের সৃষ্টি). The secretary of state was a member of the British cabinet and was responsible ultimately to the British Parliment. (উক্ত সচিব ভারতের শাসনকার্য সম্পর্কিত যাবতীয় কাজকর্মের জন্য ব্রিটিশ পার্লামেন্টের কাছে দায়িত্বশীল থাকবেন)
This significant Act was enacted in the wake of the Revolt of 1857- also known as the First War of Independence or the ‘Sepoy Mutiny’. The East India Company transferred the powers of government, territories and revenues to the British.
1. It changed the designation of the Governor General of India to Viceroy of India. Lord Canning thus became the first Viceroy of India.
2. It ended the system of double government by abolishing the Board of Control and Court of Directors.
3. Established a 15-member Council of India to assist the Secretary of state for India. The Council was the advisory body. The secretary of state as made the chairman of council.
4. It created a new office, Secretory of State for India (একজন ভারত সচিব পদের সৃষ্টি). The secretary of state was a member of the British cabinet and was responsible ultimately to the British Parliment. (উক্ত সচিব ভারতের শাসনকার্য সম্পর্কিত যাবতীয় কাজকর্মের জন্য ব্রিটিশ পার্লামেন্টের কাছে দায়িত্বশীল থাকবেন)
1861
Indian Councils Act, 1861 (ভারতীয় পরিষদ আইন)
1. It made a beginning of representative institutions by associating Indians with the law-making process. (আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে ভারতীয়দের অংশ গ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়।) It thus provided that the viceroy should nominate some Indians as non-official members of his expended council. In 1862, Viceroy Lord canning nominated three Indians to his legislative council- (i) the Raja of Benaras, (ii) The Maharaja of Patiala and (iii) Sir Dinkar Rao.
2. It empowered the viceroy to issue ordinances, without the concurrence of the legislative council, during an emergency. The life of such an ordinance was six months.
3. এই আইনবলেই পরবর্তীকালে কলকাতা, বোম্বাই ও মাদ্রাজে হাইকোর্ট প্রতিষ্ঠিত হয়।
4. সীমিত ভাবে হলেও প্রাদেশিক আইনসভা গুলিকে আইন-প্রণয়নের ক্ষমতা দেওয়া হয়।
1. It made a beginning of representative institutions by associating Indians with the law-making process. (আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে ভারতীয়দের অংশ গ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়।) It thus provided that the viceroy should nominate some Indians as non-official members of his expended council. In 1862, Viceroy Lord canning nominated three Indians to his legislative council- (i) the Raja of Benaras, (ii) The Maharaja of Patiala and (iii) Sir Dinkar Rao.
2. It empowered the viceroy to issue ordinances, without the concurrence of the legislative council, during an emergency. The life of such an ordinance was six months.
3. এই আইনবলেই পরবর্তীকালে কলকাতা, বোম্বাই ও মাদ্রাজে হাইকোর্ট প্রতিষ্ঠিত হয়।
4. সীমিত ভাবে হলেও প্রাদেশিক আইনসভা গুলিকে আইন-প্রণয়নের ক্ষমতা দেওয়া হয়।
1892
Indian Councils Act, 1892 (ভারতীয় পরিষদ আইন)
1. জাতীয় কংগ্রেসের চাপে ব্রিটিশ সরকার কার্যনির্বাহী পরিষদে বেসরকারি সদস্য নিযুক্তির ক্ষেত্রে নির্বাচন ব্যবস্থাকে মেনে নেয়।
2. প্রাদেশিক আইন পরিষদ গুলিতে পরোক্ষ নির্বাচন ব্যবস্থা করা হয়।
3. এই আইনে সীমিতভাবে প্রাদেশিক আইনপরিষদের ক্ষমতা বাড়ানো হয়।
1. জাতীয় কংগ্রেসের চাপে ব্রিটিশ সরকার কার্যনির্বাহী পরিষদে বেসরকারি সদস্য নিযুক্তির ক্ষেত্রে নির্বাচন ব্যবস্থাকে মেনে নেয়।
2. প্রাদেশিক আইন পরিষদ গুলিতে পরোক্ষ নির্বাচন ব্যবস্থা করা হয়।
3. এই আইনে সীমিতভাবে প্রাদেশিক আইনপরিষদের ক্ষমতা বাড়ানো হয়।
1909
মর্লে-মিন্টো, Indian Councils Act of 1909 বা মর্লে-মিন্টো সংস্কার- This Act is also known as Morley-Minto Reforms (Lord Morley was the Secretary of State(লর্ড মিন্টো- ভারতসচিব) for India and Lord Minto was the Viceroy of India)
1. Increased the size of the legislative Councils, both Central and provincial. The number of members in the central Legislative Council was raise from 16 to 60.
2. It provided (for the first time) for the association of Indians with the executive Councils of the Viceroy and Governors. Satyendra Prasad Sinha became the first Indian to join the Viceroy’s Executive Council. He was appointed as the law member.
3. সাম্প্রদায়িক ভিত্তিতে নির্বাচন প্রথা চালু- It introduced a system of Communal representation for Muslims by accepting the concept of ‘Separate Electorate’. Under this, The Muslim members were to be elected only by Muslim votes. Thus the Act ‘legalised communalism’ and Lord Minto come to be known as the Father of Communal Electorate.
4. *এককথায়, এই আইনে নির্বাচন ব্যবস্থাকে স্বীকার করা হয়। কিন্তু সেই সঙ্গে লর্ড মিন্টো সাম্প্রাদায়িক ভিত্তিতে নির্বাচনের সুত্রপাত ঘটান। এই উদ্দেশ্যে পৃথক প্রতিনিধিত্বের পদ্ধতির চালু হয়।
1. Increased the size of the legislative Councils, both Central and provincial. The number of members in the central Legislative Council was raise from 16 to 60.
2. It provided (for the first time) for the association of Indians with the executive Councils of the Viceroy and Governors. Satyendra Prasad Sinha became the first Indian to join the Viceroy’s Executive Council. He was appointed as the law member.
3. সাম্প্রদায়িক ভিত্তিতে নির্বাচন প্রথা চালু- It introduced a system of Communal representation for Muslims by accepting the concept of ‘Separate Electorate’. Under this, The Muslim members were to be elected only by Muslim votes. Thus the Act ‘legalised communalism’ and Lord Minto come to be known as the Father of Communal Electorate.
4. *এককথায়, এই আইনে নির্বাচন ব্যবস্থাকে স্বীকার করা হয়। কিন্তু সেই সঙ্গে লর্ড মিন্টো সাম্প্রাদায়িক ভিত্তিতে নির্বাচনের সুত্রপাত ঘটান। এই উদ্দেশ্যে পৃথক প্রতিনিধিত্বের পদ্ধতির চালু হয়।
1919
Government of India Act, 1919 ভারত শাসন আইন বা মন্টেগু- চেমসফোর্ড আইন সংস্কার- ভারতীয়দের স্থায়িত্ব শাসন দেবার জন্য ভারত সচিব মন্টেগু এবং ভারতীয় বড়োলাট চেমসফোর্ড(1915-21) 1918 সালে যে রিপোর্ট দাখিল করেন তার উপর ভিত্তি করে 1919-এর সংস্কার আইন পাশ হয়।
1. Separate Central Subjects from Provincial subject- ‘Reserved List’(Defence, foreign affairs) & ‘Transferred List’(agriculture, helth, education)- এই আইনের দ্বারা কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক সরকারের ক্ষমতা ও আয় সুনির্দিষ্ট ভাবে বন্টন করা হয়।
2. Dual system of government as introduced. The Imperial Legislative Council as enlarged and reformed. কেন্দ্রে দ্বি-কক্ষবিশিষ্ট আইনসভা গঠিত হয়।– (i) উচ্চকক্ষের(Upper House) নাম হয়- রাষ্ট্রীয় পরিষদ (Council of States- Tenure of 5 years); উচ্চকক্ষে 60 জনের মধ্যে 25 জনকে বড়লাট মনোনীত করতেন। (ii) নিম্নকক্ষের (Lower House) নাম- কেন্দ্রীয় আইনসভা(Legislative Assmbly- Tenure of 3 years); নিম্নকক্ষে 140 (পরে 145) জনের মধ্যে 40 (পরে 45) জনকে বড়লাট মনোনীত করতেন। উভয়কক্ষেই বাকী সদস্যদের নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত করার ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু উভয়কক্ষের সদস্য নির্বাচন প্রথা হয় সাম্প্রদায়িকতার ভিত্তিতে।
3. প্রাদেশিক আইনসভাগুলি এককক্ষ বিশিষ্ট।
4. স্থায়ত্তশাসনমূলক প্রতিষ্ঠান গঠনের বিষয়ে প্রাদেশিক সরকারকে অধিক ক্ষমতা প্রদান করা হয়।
5. The act also provided for a High Commissioner for India who resided in London, representing India in Great Britain.
প্রতিক্রিয়া- নরমপন্থীরা স্বাগত জানালেও সংখ্যাধিক্য চরমপন্থীরা এই প্রস্তাব প্রত্যাখান করেন কারণ এতে দায়িত্বশীল শাসনব্যবস্থা প্রবর্তনের উল্লেখ ছিল না; ফলস্বরূপ নরমপন্থীরা ‘ন্যাশনাল লিবারাল ফেডারেশন গঠন (1919)’ করে কংগ্রেস থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
1. Separate Central Subjects from Provincial subject- ‘Reserved List’(Defence, foreign affairs) & ‘Transferred List’(agriculture, helth, education)- এই আইনের দ্বারা কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক সরকারের ক্ষমতা ও আয় সুনির্দিষ্ট ভাবে বন্টন করা হয়।
2. Dual system of government as introduced. The Imperial Legislative Council as enlarged and reformed. কেন্দ্রে দ্বি-কক্ষবিশিষ্ট আইনসভা গঠিত হয়।– (i) উচ্চকক্ষের(Upper House) নাম হয়- রাষ্ট্রীয় পরিষদ (Council of States- Tenure of 5 years); উচ্চকক্ষে 60 জনের মধ্যে 25 জনকে বড়লাট মনোনীত করতেন। (ii) নিম্নকক্ষের (Lower House) নাম- কেন্দ্রীয় আইনসভা(Legislative Assmbly- Tenure of 3 years); নিম্নকক্ষে 140 (পরে 145) জনের মধ্যে 40 (পরে 45) জনকে বড়লাট মনোনীত করতেন। উভয়কক্ষেই বাকী সদস্যদের নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত করার ব্যবস্থা করা হয়। কিন্তু উভয়কক্ষের সদস্য নির্বাচন প্রথা হয় সাম্প্রদায়িকতার ভিত্তিতে।
3. প্রাদেশিক আইনসভাগুলি এককক্ষ বিশিষ্ট।
4. স্থায়ত্তশাসনমূলক প্রতিষ্ঠান গঠনের বিষয়ে প্রাদেশিক সরকারকে অধিক ক্ষমতা প্রদান করা হয়।
5. The act also provided for a High Commissioner for India who resided in London, representing India in Great Britain.
প্রতিক্রিয়া- নরমপন্থীরা স্বাগত জানালেও সংখ্যাধিক্য চরমপন্থীরা এই প্রস্তাব প্রত্যাখান করেন কারণ এতে দায়িত্বশীল শাসনব্যবস্থা প্রবর্তনের উল্লেখ ছিল না; ফলস্বরূপ নরমপন্থীরা ‘ন্যাশনাল লিবারাল ফেডারেশন গঠন (1919)’ করে কংগ্রেস থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
1927
Simon Commission(1927)- The Commission submitted its report in 1930.
সাইমন কমিশন- মন্টেগু- চেমসফোর্ড শাসন সংস্কার আইনেই বলা হয় যে, এই আইনের কার্যকারিতা সম্বন্ধে অনুসন্ধানের জন্য দশ বছর পরে একটি রাজকীয় কমিশন নিযুক্ত করা হবে। কিন্তু এই আইনের ব্যর্থতা ও ভারতীয় নেতৃবৃন্দের দাবি মেনে নির্ধারিত সময়ের পূর্বেই 1927 খ্রিষ্টাব্দে আইনজীবী ও উদারপন্থী দলের সংসদ স্যার জন সাইমনের নেতৃত্বে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের মোট সাতজন সদস্যকে(all white) নিয়ে একটি কমিশন গঠিত হয়। এতে কোন ভারতীয় সদস্য না থাকার ফলস্বরূপ সমস্ত ভারতীয় রাজনৈতিক দল এর তীব্র বিরোধিতা করে বয়কটের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। 1928-এ 3rd ফেব্রুয়ারি কমিশন বোম্বাই পৌঁছালে সেখানে হরতাল পালিত হয়। 1928-এর 30 শে অক্টোবর লালা লাজপত রায় কমিশন বিরোধী মিছিল পরিচালনা করতে গিয়ে পুলিশের দ্বারা প্রচণ্ডভাবে প্রহৃত হন। এর ফলে 17-ই নভেম্বর তাঁর মৃত্যু হয়। ভারতীয়দের প্রবল বিক্ষোভ সত্ত্বেও কমিশন তার কাজ চালায় এবং 1930 তে তার রিপোর্ট পেশ করে। এই রিপোর্টের উপর ভিত্তি করেই 1935-এর ভারত শাসন আইন রচিত হয়।
সাইমন কমিশন- মন্টেগু- চেমসফোর্ড শাসন সংস্কার আইনেই বলা হয় যে, এই আইনের কার্যকারিতা সম্বন্ধে অনুসন্ধানের জন্য দশ বছর পরে একটি রাজকীয় কমিশন নিযুক্ত করা হবে। কিন্তু এই আইনের ব্যর্থতা ও ভারতীয় নেতৃবৃন্দের দাবি মেনে নির্ধারিত সময়ের পূর্বেই 1927 খ্রিষ্টাব্দে আইনজীবী ও উদারপন্থী দলের সংসদ স্যার জন সাইমনের নেতৃত্বে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের মোট সাতজন সদস্যকে(all white) নিয়ে একটি কমিশন গঠিত হয়। এতে কোন ভারতীয় সদস্য না থাকার ফলস্বরূপ সমস্ত ভারতীয় রাজনৈতিক দল এর তীব্র বিরোধিতা করে বয়কটের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। 1928-এ 3rd ফেব্রুয়ারি কমিশন বোম্বাই পৌঁছালে সেখানে হরতাল পালিত হয়। 1928-এর 30 শে অক্টোবর লালা লাজপত রায় কমিশন বিরোধী মিছিল পরিচালনা করতে গিয়ে পুলিশের দ্বারা প্রচণ্ডভাবে প্রহৃত হন। এর ফলে 17-ই নভেম্বর তাঁর মৃত্যু হয়। ভারতীয়দের প্রবল বিক্ষোভ সত্ত্বেও কমিশন তার কাজ চালায় এবং 1930 তে তার রিপোর্ট পেশ করে। এই রিপোর্টের উপর ভিত্তি করেই 1935-এর ভারত শাসন আইন রচিত হয়।
1928
Nehru Report- It was prepared by committee of the all parties Conference Chaired by Motilal Nahru. The idea of federation of states was first proposed in Motilal Nehru 's Report. 1928-এর আগস্ট মাসে সর্বদলীয় সন্মেলনের লক্ষ্ণৌ অধিবেশনে মতিলাল নেহেরু সংবিধানের খসড়াটি পেশ করেন। এই রিপোর্টে ভারতের জন্য ডোমিনিয়ন স্ট্যাটাস বা ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের অধীনে স্বায়ত্তশাসনের দাবি জানানো হয়। বলা বাহুল্য মুসলিম লীগ, শিখ, হিন্দু মহাসভা এই রিপোর্টের বিরোধিতা করে। এমনকি 1928-এর সেপ্টেম্বর মাসে কংগ্রেসের কার্যনির্বাহক সমিতি(Working Committee) ওয়ার্কিং কমিটি নেহেরু রিপোর্টের প্রস্তাবাবলিকে সমর্থন করলে জহরলাল নেহেরু প্রতিবাদ স্বরূপ কংগ্রেসের সচিব পদ থেকে ইস্তফা দেন এবং সুভাষচন্দ্র বসুর সঙ্গে একত্রে ইন্ডিপেন্ডেন্স লীগ গঠন করে পূর্ণ স্বাধীনতা-র পক্ষে প্রচারে নামেন।
1929
- নেহেরু রিপোর্টের পরিপেক্ষিতেই 1929এর 28শে মার্চ দিল্লিতে অনুষ্ঠিত মুসলিম লিগের অধিবেশনে জিন্না তাঁর বিখ্যাত ‘চৌদ্দদফা দাবি’ পেশ করেন।
- 1929-এর 31 অক্টোবর বড়লাট লর্ড আরউইন একটি ঘোষণাপত্র জারি করে বলেন যে, ভারতকে ঔপনিবেশিক স্বায়ত্বশাসন প্রদান করাই সরকারের লক্ষ্য। আরউইনের ঔপনিবেশিক স্বায়ত্বশাসনের ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ইংল্যান্ডের পার্লামেন্টে বিরাট ঝড় বয়ে যায়। ভারতের স্বাধীনতা বিরোধী রক্ষণশীল নেতা উইনস্টন চার্চিল ভারতকে ডোমিনিয়নের মর্যাদা দানকে এক গুরুতর অপরাধ বলে আখ্যা দেন।
1933
The British Govt. published White Paper (শ্বেতপত্র).
1935
Government of India Act, 1935 (ভারত শাসন আইন)- এই আইনটি কার্যকর হয় 1937 সালে। স্বাধীন ভারতের নতুন সংবিধান কার্যকর হয় 1950 খ্রিষ্টাব্দের 26 শে জানুয়ারি। তার আগে অবধি ভারতবর্ষের শাসনকার্য পরিচালিত হয়েছে 1935 সালের ভারত শাসন আইন অনুযায়ী।
এই আইনে 321 টি অধ্যায় ও 10টি তালিকা ছিল। ( 321 section and 10 schedules.)
The Biggest Source of Constitution. এই আইনের ভিত্তিতেই পরবর্তীকালে ভারতের সংবিধান রচিত হয়।
ব্রিটিশ শাসনাধীন ভারতের শাসনব্যবস্থা ছিল এককেন্দ্রিক। 1935-এর ভারত শাসন আইনে এই এককেন্দ্রিক শাসনব্যবস্থাকে যুক্তরাষ্ট্রীয় করার ব্যবস্থা করা হয়।
প্রাদেশিক আইনসভাকে দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট করা হয় মূলত ছয়টি প্রদেশে।
শাসনক্ষমতা কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক সরকারের মধ্যে তিনটি তালিকার মাধ্যমে বন্টন করা হয়। - (i)কেন্দ্রীয় তালিকা(Central List), (ii)প্রাদেশিক তালিকা(Provincial List) এবং (iii)যুগ্ম তালিকা(Concurrent List)
যুক্তরাষ্ট্রীয় আদালত (Federal Court) গঠন(1937) করা হয়।
এই আইনে 321 টি অধ্যায় ও 10টি তালিকা ছিল। ( 321 section and 10 schedules.)
The Biggest Source of Constitution. এই আইনের ভিত্তিতেই পরবর্তীকালে ভারতের সংবিধান রচিত হয়।
ব্রিটিশ শাসনাধীন ভারতের শাসনব্যবস্থা ছিল এককেন্দ্রিক। 1935-এর ভারত শাসন আইনে এই এককেন্দ্রিক শাসনব্যবস্থাকে যুক্তরাষ্ট্রীয় করার ব্যবস্থা করা হয়।
প্রাদেশিক আইনসভাকে দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট করা হয় মূলত ছয়টি প্রদেশে।
শাসনক্ষমতা কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক সরকারের মধ্যে তিনটি তালিকার মাধ্যমে বন্টন করা হয়। - (i)কেন্দ্রীয় তালিকা(Central List), (ii)প্রাদেশিক তালিকা(Provincial List) এবং (iii)যুগ্ম তালিকা(Concurrent List)
যুক্তরাষ্ট্রীয় আদালত (Federal Court) গঠন(1937) করা হয়।
1940
August Offer- on 8th august, 1940 the Viceroy of India Lord Linlithigow made the offer which is generally called August Offer. রামগড় অধিবেশনে ঘোষণা করা হয় যে, ডোমিনিয়নের মর্যাদা নয়- পূর্ণ স্বাধীনতাই কংগ্রেসের লক্ষ্য। কং-প্রস্তাবের উত্তরে ৮ই আগস্ট বড়লাট লিনলিথগো জানান যে, যুদ্ধন্তে ভারতকে ডোমিনিয়নের মর্যাদা দেওয়া হবে, যুদ্ধন্তে ভারতের সংবিধান রচনার জন্য একটি গণপরিষদ গঠিত হবে। এই আগস্ট ঘোষণা কংগ্রেস বা মুসলিম লিগ কারো কাছেই গ্রহণযোগ্য ছিল না।
1942
Cripps Mission- In March, 1942 Sir Stafford Cripps, a member of the British Cabinet came with a draft declaration on the proposal of the British Government. জাপান অক্ষশক্তির পক্ষে যুদ্ধে যোগদান করলে এশিয় ভুখন্ডে শোচনীয় হয়ে পড়া মিত্রশক্তি প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য ভারতবাসীর সাহায্যের প্রয়োজন অনুভব করে। যেকারণে ভারতবাসীর সহযোগিতা লাভের উদ্দেশে ইংল্যান্ডের মন্ত্রীসভার সদস্য স্যার স্ট্যাফোর্ড ক্রিপস ভারতে আসেন। ক্রিপস প্রস্তাব দেন- যুদ্ধান্তে ভারতকে পূর্ণ ডোমিনিয়নের মর্যাদা দান, ভারতীয় প্রতিনিধিদের নিয়ে একটি সংবিধান সভার গঠন, দেশীয় বা প্রাদেশিক কোন রাজ্য এই সংবিধান সভার শাসনতন্ত্র গ্রহনে অস্বীকৃত হলে সেই প্রদেশ বা রাজ্য নিজেদের শাসনতন্ত্র রচনা করবে। যদিও কংগ্রেস এই প্রস্তাব গ্রহণ করতে অস্বীকার করে কারণ এতে পূর্ণ স্বাধীনতার কথা বলা হয়নি; প্রদেশগুলিকে বিচ্ছিন্ন হবার অধিকার দান করার অর্থই হল পরোক্ষ জিন্নার দাবি মেনে নেওয়া। কংগ্রেস চেয়েছিল আশু ক্ষমতা লাভ। গান্ধীজি এই ক্রিপস প্রস্তাবকে বলেছিলেন, ফেল করা বাঙ্কের উপর চেক কাটার সামিল। (a post-dated cheque on a crushing bank.)
1944
C.R. Formula- C.R. Raja Gopalchari presented the C. R. Formula by which the Muslim League oul support the Congress demand for complete freedom.
1945
ওয়াভেল পরিকল্পনাঃ সিমলা বৈঠক- 1945 এর 14th জুন বড়লাট ওয়াভেল কংগ্রেস ও লিগের কাছে যে পরিকল্পনা পেশ করেন তা ওয়াভেল পরিকল্পনা নামে পরিচিত। এতে বলা হয় যে,- শীঘ্রই সরকার ক্ষমতা হস্তান্তর ও সংবিধান রচনার কাজ শুরু করবে। নতুন সংবিধান রচিত না হওয়া পর্যন্ত ভারতীয়দের নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হবে। বড়লাটের কার্যনির্বাহক সমিতিতে বড়লাট এবং প্রধান সেনাপতি ব্যতীত সকল সদস্যই ভারতীয় হবে। এই প্রস্তাবগুলি আলোচনার জন্য সিমলায় একটি সর্বদলীয় বৈঠক আহ্বান করেন। এই বৈঠকে জিন্না পাকিস্তানের দাবিতে অটল থাকায় বৈঠক ব্যর্থ হয়।
1946
- Lord Attlee’s Announcement- On 15 March 1946, Lord Attlee (শ্রমিক দলের প্রধানমন্ত্রী লর্ড ক্লেমেন্ট এটলি) declare that as the tide of nationalism was surging ahead in India, it as British interest to take positive action.
- The Cabinet Mission (মন্ত্রী মিশন বা ক্যাবিনেট মিশন)- 2nd World War শেষ হয় 1945 সালের মে মাসে। ইংল্যান্ডের সাধারণ নির্বাচন হয় 1945-এর জুলাই মাসে। নির্বাচনে রক্ষণশীল দলের চূড়ান্ত ভরাডুবি হয় এবং শ্রমিক দল ক্ষমতাসীন হয়ে ক্ষমতা হস্তান্তর ও ভারত ত্যাগের নীতি ঘোষণা করেন। মন্ত্রী মিশন গঠিত হয় তিন সদস্যকে নিয়ে-(i) ভারত সচিব স্যার পেথিক লরেন্স, (ii) স্যার স্ট্যাফোর্ড ক্রিপস, (iii) এ. ভি. আলেকজান্ডার। [*1942-এর পর আবার ক্যাবিনেট মিশনের সদস্য হিসাবে ক্রিপস ভারতে আসেন।]
1947
- Mountbatten Plan-লর্ড লুই মাউন্টব্যাটেন 1947 এর 3rd জুন ভারত বিভাগের পরিকল্পনা ঘোষণা করেন।
- Indian Independence Act.- 4th জুলাই ব্রিটিশ পার্লামেন্টে ভারতীয় স্বাধীনতা আইন বিনা বাধায় পাশ হয় এবং 18th জুলাই রাজকীয় সম্মতি লাভ করে। এই আইন বলে 15th আগস্ট ভারত বিভক্ত হয়ে ভারত ও পাকিস্তান ডোমিনিয়েনের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর হয়।
No comments:
Post a Comment