| | দূর্গা পূজা ২০১৭ সময়সূচী | |
🔺বিসর্জ্জনান্তে অপরাজিতা পূজা
🌷🍃 *_শারোদউৎসব_* 🍃🌷
🕉 *দেবীর 'নৌকায় আগমন' এবং 'ঘোটকে গমন'*
🦁 *~ মহা ষষ্ঠী ~*
৯ ই আশ্বিন ১৪২৪, ইং ২৬ শে সেপ্টেম্বর ২০১৭ (মঙ্গলবার)
🔺পূজারম্ভ সকাল ৯ টা ১৫ মিঃ
🔺দেবীর আগমন ও অধিবাস সন্ধ্যা ৮টা ০০ মিঃ
🦉 *~ মহা সপ্তমী ~*
১০ ই আশ্বিন ১৪২৪, ইং ২৭শে সেপ্টেম্বর ২০১৭ (বুধবার)
🔺নবপত্রিকা প্রবেশ ও স্থাপন সকাল ৯টা ১৩ মিঃ এর মধ্যে।
🔺পূজারম্ভ সকাল ৯ টা ১৫ মিঃ
🔺পুষ্পাঞ্জলি ১১টা ০০ মিঃ
🔺সন্ধ্যা আরত্রিক ৭টা ৩০ মিঃ
🦆 *~ মহা অষ্টমী ~*
১১ ই আশ্বিন ১৪২৪, ইং ২৮ শে সেপ্টেম্বর ২০১৭ (বৃহস্পতিবার)
🔺পূজারম্ভ সকাল ৯ টা ১৫ মিঃ
🔺পুষ্পাঞ্জলি ১১টা ০০ মিঃ
🔺 *সন্ধি পূজা: মুহূর্ত - রাত্রি ৯ টা ১৩মিঃ থেকে রাত্রি ১০ টা ০০ মিঃ মধ্যে*
🐀 *~ মহা নবমী ~*
১২ ই আশ্বিন ১৪২৪, ইং ২৯ শে সেপ্টেম্বর ২০১৭ (শুক্রবার)
🔺পূজারম্ভ সকাল ৮ টা ৪৫ মিঃ
🔺পুষ্পাঞ্জলি সকাল ১০টা ৩০ মিঃ
🐍 *~ বিজয়া দশমী ~*
১৩ ই আশ্বিন ১৪২৪, ৩০ শে সেপ্টেম্বর (শনিবার)
🔺পূজারম্ভ সকাল ৮ টা ৪৫ মিঃ
🔺পুষ্পাঞ্জলি ১০টা ৩০ মিঃ
🔺প্রতিমা নিরঞ্জন: বিকাল ৪টা
🔺বিসর্জ্জনান্তে অপরাজিতা পূজা
→→ এক নজরে দেবীমন্ত্
দুর্গে দুর্গে দুর্গতিনাশিনি
মহিষাসুরমরদ্দিনি জয় মা দুর্গে ।
দেবী দুর্গে জগৎজননী
তুমি মা মংল কারিনি
দশভূজ়া দশশস্ত্রশালিনি
মধু কৈটভ সংহারিনি
অদ্বিতিয়া তুমি অনন্যা
ভবানি মা দুখহারিনি
শুম্ভ নিশুম্ভ দানব দলনী
ভক্তি মুক্তি দায়িনি
জগতো শোভিনি মহাযোগিনি
চন্ডিকে মা শিবানি।
দূর্গা পূজা বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব। বাংলা তথা সারা দেশের মানুষ খুব আনন্দ করে। আর আমি তো ওই 4 দিনের সারা বছর অপেক্ষাই থাকি।
দেবী দুর্গার আরাধনাকে কেন্দ্র করে অনুষ্ঠিত হওয়া
বাঙালি সম্প্রদায়ের বৃহত্তম ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসব। বাংলায়
শারদীয়া দুর্গাপূজা অধিক জনপ্রিয়। দুর্গাপূজা ভারতীয় উপমহাদেশের
অন্তর্গত একাধিক রাষ্ট্রে পালিত হয়ে থাকলেও, এটি বিশেষ করে বাঙালিদের উৎসব
হিসাবে চিহ্নিত হয়ে থাকে। পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরায় এই উৎসবের জাঁকজমক
সর্বাধিক। বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ও বিশেষ উৎসাহে
এই উৎসব পালন করে থাকেন। এমনকি অসম ও ওড়িশাতেও দুর্গাপূজা মহাসমারোহে
পালিত হয়ে থাকে। বর্তমানকালে পাশ্চাত্য, মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব
এশিয়ার যেসব দেশগুলিতে পশ্চিমবঙ্গের বাঙালিরা কর্মসূত্রে অবস্থান করেন,
সেখানেও মহাসমারোহে দুর্গোৎসব আয়োজিত হয়ে থাকে। এই কারণে সারা বিশ্বের
কাছেই বর্তমানে বাংলার অন্যতম প্রতীক হয়ে উঠেছে দুর্গোৎসব।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
কে ও দশভূজা রমণী, হেমবরনি
--মহতাবচন্দ
কে ও দশভূজা রমণী, হেমবরনি।
জটাজুট শোভে শিরে, ইন্দুমৌলী ত্রিনয়নী।।
জিতচন্দ্র চন্দ্রানন, সর্বাভরণ ভূষণ,
শোভে পীনোন্নত স্তন, নব যৌবনী।।
ত্রিভঙ্গ-ভঙ্গিমাকারা, দন্তপঙ্ক্তি মনোহরা,
দক্ষ শূল-অসি-ধারিণী।
শক্তি করে চক্রবাণ, চাপ পরশু ধারণ,
বামে খেট শোভমান, পাশাঙ্কুশ-পাণি।।
চরণে মহিষাসুর, বামে লগ্নহীন শির,
কণ্ঠোত্থিত দৈত্যবর;
শূল-বিদীর্ণ-হৃদয়, নাগপাশ-বদ্ধ কায়,
সপাশ তৎকেশচয়, কর্ষণকারিণী।।
সিংহস্থদক্ষচরণা, দেবগণ-স্তূয়মানা,
দৈত্য-দানব-দলনী।
দুর্গে দুর্গতিনাশিনি, চন্দ্র-বিপধারিনী,
মহিষাসুর মর্দিনী, সর্বকাম প্রদায়িনী।।
শাস্ত্রীয়
বিধানে আশ্বিন মাসের শুক্ল পক্ষে এবং চৈত্রমাসের শুক্লপক্ষে দুর্গোৎসব
পালন করা যায়। চৈত্র অর্থাৎ বসন্তকালের দুর্গাপূজা বাসন্তী দুর্গাপূজা ও
আশ্বিন অর্থাৎ শরৎকালের দুর্গাপূজা শারদীয়া দুর্গাপূজা নামে পরিচিত। যদিও
অনেক পরিবারে বাসন্তী দুর্গোৎসব পালনের প্রথাও বর্তমান।
🌸🌼 *পুজো কাটুক আনন্দে* 🌼🌸
🌸🌼 *পুজো কাটুক আনন্দে* 🌼🌸
No comments:
Post a Comment