ঘাঁটির লড়াই ---(পার্ট--১) -এ বিভিন্ন দেশের প্রতিযোগিতা নিয়ে আলোচনা করেছি।
এবার বিভিন্ন দেশের সামরিক শক্তি নিয়ে আলোচনা করব। কার কত শক্তি । এখন যুদ্ধ লাগলে কে হবে সব থেকে লাভমান ? কে কতটা এগিয়ে ? আর কার হবে জিত ?
সামরিক শক্তিতে বিশ্বের প্রথম 50 টি দেশ--->
Top 10
Top 50
Military Strength of India, 2012
PERSONNEL LAND ARMY
Total Population: 1,189,172,906 Total Land Weapons: 75,191
Available Manpower: 615,201,057 Tanks: 5,000
Fit for Service: 489,571,520 APCs / IFVs: 3,000
Of Military Age: 22,896,956 Towed Artillery: 10,000
Active Military: 1,325,000 SPGs: 100
Active Reserve: 1,747,000 MLRSs: 292
Mortars: 5,000
AT Weapons: 51,799
AIR POWER AA Weapons: 15,508
Total Aircraft: 2,462 Logistical Vehicles: 70,000
Helicopters: 848
Serviceable Airports: 352
NAVAL POWER GEOGRAPHIC
Total Navy Ships: 175 Waterways: 14,500 km
Merchant Marine Strength: 324 Coastline: 7,000 kmSquare
Major Ports & Terminals: 7 Land Area: 3,287,263 km
Aircraft Carriers: 1 Shared Border: 14,103 km
Destroyers: 8
Submarines: 15
Frigates: 12
Patrol Craft: 31
Mine Warfare Craft: 8
Amphibious Assault Craft: 20
RESOURCES LOGISTICAL
Oil Production: 878,700 bbl/Day Labor Force: 478,300,000
Oil Consumption: 2,980,000 bbl/Day Roadway Coverage: 3,320,410 km
Proven Reserves: 5,800,000,000 bbl/Day Railway Coverage: 63,974 km
FINANCIAL (USD)
Defense Budget: $36,030,000,000
Reserves of Foreign Exchange & Gold: $284,100,000,000
Purchasing Power: $4,060,000,000,000
ভারত বনাম চিন 2013
ভারত বনাম পাকিস্তান 2013
আমেরিকা বনাম চিন 2013
ভারতের সামরিক বাজেট 2008-2014
-----------------------------
2013-2014
--------------------------------
পদক্ষেপ চিনের মোকাবিলায় ইরানের বন্দর উন্নয়নের সিদ্ধান্ত ভারতের
ReplyDeleteযখন লাদাখে চিনা অনুপ্রবেশ নিয়ে টানাপোড়েন চলছে চিন-ভারত সম্পর্কে, তখনই কৌশলগত দিক থেকে কিছুটা সাফল্য পেল নয়াদিল্লি।
ইরানের ছাবাহার বন্দর উন্নয়ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত। আজ এই সিদ্ধান্তের কথা তেহরানে ইরান সরকারকে জানিয়েছেন বিদেশমন্ত্রী সলমন খুরশিদ। এশিয়ায় চিনা প্রভাব বিস্তার রুখতেই ভারত এই পদক্ষেপ করেছে বলে মনে করা হচ্ছে।
লাদাখে ভারতীয় ভূখণ্ডের মধ্যে ১৯ কিমি ঢুকে এসেছে চিনা সেনা। এখনও ফেরার লক্ষণ নেই তাদের। ফলে, প্রস্তাবিত চিন সফরে খুরশিদ যাবেন কি না তা অনিশ্চিত। তৈরি হয়েছে কূটনৈতিক উত্তাপ। কেবল লাদাখের অনুপ্রবেশ নয়, এশিয়ায় চিন ধীরে ধীরে ভারতকে কোণঠাসা করার চেষ্টা করছে বলে মত অনেকেরই। ছাবাহারের কাছেই পাকিস্তানের গদর বন্দর উন্নয়নের দায়িত্বে চিন। গদর থেকে পাকিস্তান ছাড়া আফগানিস্তানের সঙ্গেও সরাসরি যোগাযোগের সুযোগ পায় চিনারা। পাকিস্তানের মধ্যে দিয়ে আফগানিস্তানে পণ্য পরিবহণের অনুমতি নেই ভারতের। ফলে, আফগানিস্তানের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার ক্ষেত্রে কিছুটা বিপাকে পড়েছিল ভারত। এগিয়ে গিয়েছিল বেজিং।
ছাবাহার বন্দরের দিকে তাই দীর্ঘদিন ধরেই নজর ছিল দিল্লির। এই বন্দর থেকে পাকিস্তানের উপরে নির্ভর না করেই আফগানিস্তানের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা সম্ভব। অবশেষে সেই বন্দর উন্নয়নে ভারতের অংশগ্রহণ এশিয়ার এই অঞ্চলে ভারতকে কিছুটা সুবিধাজনক অবস্থানে পৌঁছে দিল।
ছাবাহারে ১০ কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে ভারত। ইরানের সঙ্গে বাণিজ্যও বাড়াতে চায় দিল্লি। তবে তেহরানের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে আমেরিকার বাধার মুখে পড়তে হবে ভারতকে। ইরানের পরমাণু প্রকল্প নিয়ে ফয়সালার আগে ইরানের সঙ্গে অন্য কোনও দেশের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বরদাস্ত করতে রাজি নয় ওয়াশিংটন।
নয়াদিল্লিতে ইজরায়েলি কূটনীতিকের গাড়িতে হামলায় ইরানের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছিল আমেরিকা-ইজরায়েল। তখন ভারতকে ইরান থেকে তেল কেনা কমাতে চাপ দিয়েছিল আমেরিকা। তবে ভারত নিজের স্বার্থেই ইরান ও আমেরিকার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে চায় বলে কূটনৈতিক সূত্রে খবর।
আর তাই ইরানের পরিকাঠামোয় বিনিয়োগ করতে রাজি নয়াদিল্লি।